ই পাসপোর্ট কত দিনে পাওয়া যায় ২০২৫ - ১০ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট ফি জেনে নিন
বর্তমান এ ২০২৫ এ কিন্তু পাসপোর্ট এর ধরন এর উপর ভিত্তি করে আপনি পাসপোর্ট টি কত
দিনের ভিতরে পাবেন এটি নির্ধারণ করা হয়। কারণ পাসপোর্ট এর ধরন রয়েছে তিন প্রকার
এর। আপনারা কখন কোন পাসপোর্ট করতে চাচ্ছেন সেটি যদি নির্ধারণ করে থাকেন তাহলে
আপনা কে নির্ধারিত একটি সময় বলে দেওয়া হবে ই পাসপোর্ট কত দিনে পাওয়া যায় ২০২৫ প্রদান এর জন্য।
অনেকে আছেন যারা পাসপোর্ট করতে দিয়েছেন বা ই পাসপোর্ট কত দিনে পাওয়া যায় ২০২৫ করবেন ভাবছেন। তারা কিন্তু
এই ই- পাসপোর্ট এর বিষয়ে অনেক কিছু ই জানেন না। তো আজ কে আমার এই আর্টিকেল থেকে
তারা পাসপোর্ট করতে কত খরচ হবে বা পাসপোর্ট টি কত দিনে করতে পারবেন! এই রিলেটেড
তথ্য গুলো সম্পর্কে এখান থেকে জানতে পারবেন। এখন বর্তমান এ কিন্তু প্রায় অধিকাংশ
মানুষ ই বাইরের জন্য পাসপোর্ট করতে চাচ্ছে তো তথ্য গুলো যদি আপনার আগে থেকে জেনে
রাখেন তাহলে আপনাদের কাজ টি করতে কিন্তু অনেক বেশি সুবিধা হবে।
পোস্টের সূচিপত্রঃ ই পাসপোর্ট কত দিনে পাওয়া যায় 2025
ই পাসপোর্ট কত দিনে পাওয়া যায় 2025
ই পাসপোর্ট এমন একটি জিনিস যেটি আমাদের পরিচয় বহন করে থাকে। আমাদের বাহিরে দেশে
যেতে গেলে যে পরিচয় টি বহন করে। যে টি থেকে মানুষ বুঝতে পারে যে আমরা বাংলাদেশ
এর নাগরিক। সে টি মূলত এই পাসপোর্ট। তবে এই পাসপোর্ট আপনারা কি ভাবে করতে পারেন
বা কত দিন পরে এই পাসপোর্ট গুলো পাবেন। সে গুলো কিন্তু নির্ভর করবে পুরো টাই
আপনার উপরে। আপনি কি ধরন এর পাসপোর্ট নিয়েছেন এবং কত পৃষ্ঠার, কত বছর এর এবং কি
টাইপ এর নিয়েছেন সে গুলো যদি নির্ধারিত করে থাকেন তাহলে সেটির ব্যাসিকে ই আপনারা
কত দিনে পাসপোর্ট টি পাবেন এটি বলা যাবে। মূলত 3 টাইপ এর ই পাসপোর্ট কত দিনে পাওয়া যায় ২০২৫ করা হয়ে থাকে
যেমনঃ
- ১.নরমাল পাসপোর্ট ।
- ২.ইমারজেন্সি পাসপোর্ট ।
- ৩. সুপার এক্সপ্রেস ইমার্জেন্সি পাসপোর্ট।
- এর ভিতর এ একটি হচ্ছে নরমাল পাসপোর্ট। যেটি তে আপনার নরমালি সময় লাগে 21 দিন এর মতো। তবে এর থেকে বেশি ও লাগতে পারে।
- এর পর হচ্ছে ইমারজেন্সি পাসপোর্ট। এই জরুরি পাসপোর্ট টি করলে আপনি এটা হাতে পাবেন ৭ থেকে ১০ দিন এর ভিতর ।
- আরেক টি রয়েছে যেটি সুপার এক্সপ্রেস ইমারজেন্সি পাসপোর্ট। মানে সব থেকে বেশি জরুরী ভাবে যে পাসপোর্ট টি নিতে চান সে টি হচ্ছে দুই দিনের ভিতরে পাবেন।
তবে আপনারা কোন টাইপ এর ই পাসপোর্ট কত দিনে পাওয়া যায় ২০২৫ করবেন এবং কত বছর এর বা কত দিন এর ভিতর এ নিতে
চাচ্ছেন তার ভিত্তি তে আপনারা পাসপোর্ট টি কবে হাতে পাবেন সেটি আর নির্ধারণ করা
হবে। তবে এর জন্য আগে আপনাদের কে পাসপোর্ট এর ধরন নির্ধারণ করতে হবে। এর পর
আপনারা বুঝতে পারবেন যে পাসপোর্ট টি আসলে কত দিন এর ভিতরে আপনি হাতে পেতে পারেন।
এখন বর্তমানেই পাসপোর্ট কত দিনে পাওয়া যায় ২০২৫ এ কিন্তু পাসপোর্ট এর ধরন গুলো আরো উন্নত লেভেল এর করেছে। আগে
কার সময় পাসপোর্ট পেতে অনেক দেরি হতো আর এত বেশি সুবিধা ছিল না।
কিন্তু এখন বর্তমান এ এই পাসপোর্টে অনেক ধরন এর সুবিধা রয়েছে। সাথে আপনারা
আপনাদের যে সময়ে এই পাসপোর্ট টি নিতে চান সেই সময় এর ভিতরে কিন্তু চাইলে নিতে
পারেন। এ জন্য আপনাদের হয় তো বা একটু টাকার পরিমাণ কম বেশি হতে পারে। কেমন ধরন
এর পাসপোর্ট আপনি করবেন বা কেমন আপনার টাকা খরচ হতে পারে। তবে আপনি আপনার
পাসপোর্ট এর ধরন বা আপনার খুব বেশি জরুরী কিনা এটি উপর ডিপেন্ড করে আপনার
পাসপোর্ট এর কত দিনের ভিতরে পাবেন এবং কত টাকা খরচ হবে সেটি নির্ধারণ করা হয়।
১০ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট ফি
পাসপোর্ট সম্পর্কে আমাদের জানার আগ্রহ অনেক বেশি কারণ এখন প্রত্যেক টি মানুষ
দেশের বাইরে যাওয়ার জন্য বা সেটেল হওয়ার চিন্তা ভাবনা করতেছে। সেই ক্ষেত্রে
কিন্তু পাসপোর্ট অনেক বেশি জরুরি একটি ডকুমেন্টস। তবে এই পাসপোর্ট কিন্তু বিভিন্ন
ধরন এর রয়েছে, বিভিন্ন মেয়াদ এর রয়েছে, বিভিন্ন পেজ এর রয়েছে। তো আপনারা কোন
ধরন এর বা কত বছর মেয়াদী বা আপনি কত পেজ এর পাসপোর্ট করতে চাচ্ছেন সেটির উপর
নির্ভর করে আপনার পাসপোর্ট টি আপনি কত দিন এর ভিতরে হাতে পাবেন সেটি নির্ধারিত
ভাবে বলে দেওয়া হবে।
আপনারা আগে সঠিক ভাবে সিদ্ধান্ত নিবেন যে কত দিন এর ভিতরে পাসপোর্ট টি নিতে
চাচ্ছেন বা কত পেজে বা কত মেয়াদ এর পাসপোর্ট করতে চাচ্ছেন। এই গুলার উপরে ভিত্তি
করে আপনার পাসপোর্ট এর দাম ধরা হবে। তো চলুন দেখে আসি আমরা ৪৮ পেজ ও ৬৪ পেজ এর দশ
বছর মেয়াদি পাসপোর্ট এর প্রাইস গুলো কেমন।
তো প্রথমে আসি আমরা ৪৮ পেজ এর ১০ বছর মেয়াদী পাসপোর্ট এর ফি কত করে হতে পারে।
পাসপোর্ট এর ধরন যেহেতু তিন টা। তাই আপনারা কোন ধরন এর পাসপোর্ট টি করতে চাচ্ছেন
আগে এটি নির্ধারিত করতে হবে। পাসপোর্টে ধরন তিন টা হলো ১. নরমাল পাসপোর্ট ২.
ইমারজেন্সি পাসপোর্ট ৩. সুপার এক্সপ্রেস ইমারজেন্সি পাসপোর্ট।
বিশ্লেষণঃ
- ১.আপনি যদি নরমাল পাসপোর্ট করতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার ৪৮ পেজ এর ১০ বছর মেয়াদি পাসপোর্ট এর ফি পড়তে পারে ৫ হাজার ৭৫০ টাকা।
- ২.আপনি যদি ইমারজেন্সি পাসপোর্ট করতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার ৪৮ পেজ এর ১০ বছর মেয়াদি পাসপোর্ট এর ফি পড়তে পারে ৮ হাজার ৫০ টাকা।
- ৩.আপনি যদি সুপার এক্সপ্রেস পাসপোর্ট করতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার ৪৮ পেজ এর ১০ বছর মেয়াদী পাসপোর্ট এর ফি পড়তে পারে ১০ হাজার ৪৫০ টাকা।
- এবার আসি আর ৬৪ পেজ এর ১০ বছর মেয়াদী পাসপোর্ট এর ফি কত হতে পারে।
- পাসপোর্ট এর ধরন যেহেতু তিন টা। তাই আপনারা কোন ধরন এর পাসপোর্ট টি করতে চাচ্ছেন আগে এটি নির্ধারিত করতে হবে। পাসপোর্ট এর ধরন তিন,টা হলো ১. নরমাল পাসপোর্ট ২. ইমারজেন্সি পাসপোর্ট
- ৩. সুপার এক্সপ্রেস ইমারজেন্সি পাসপোর্ট।
- ১. আপনি যদি নরমাল পাসপোর্ট করতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার 64 পেজ এর ১০ বছর মেয়াদী পাসপোর্ট এর ফি পড়তে পারে ৮ হাজার ৫০ টাকা।
- ২. আপনি যদি ইমারজেন্সি কাজ করতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার ৬৪ পেজ এর ১০ বছর মেয়াদী পাসপোর্ট এর ফি করতে পারে ১০ হাজার ৪৫০ টাকা।
আরো পড়ুনঃঅনলাইনে ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম
- ৩. আপনি যদি সুপার এক্সপ্রেস পাসপোর্ট করতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার ৬৪ পেজ এর ১০ বছর মেয়াদী পাসপোর্ট এর ফি পড়তে পারে ১৩ হাজার ৮০০ টাকা।
- উপরোক্ত পাসপোর্ট এর ফি কিন্তু এটি অনলাইন নির্ধারিত এবং এটি যে সব জায়গায় এক ই রকম থাকবে সেটা না। এক এক জায়গার পাসপোর্ট এর সে এক এক রকম ধরে থাকেন। যারা পাসপোর্ট করেন তারা নিজেদের লাভ রেখে তার পর পাসপোর্ট এর দাম ধরে থাকেন। সে জন্য আপনারা এই দামে ই করতে পারবেন কিনা সিওর বলা যাবে না।
E passport check
এখন বর্তমান এ অনলাইনে কিন্তু ই পাসপোর্ট চেক করা যায়। যদি একটি স্মার্ট ফোন
থাকে বা একটি কম্পিউটার থাকে। তো সব কিছু ই ঘরে বসে চেক দেওয়া সম্ভব। আপনারা
চাইলে ফোন থেকে ই পাসপোর্ট এর ওয়েবসাইট এ গিয়ে নিজেরা নিজেদের পাসপোর্ট টি চেক
দিতে পারবেন। তবে তার জন্য কিছু প্রসেস আপনাদের কে ফলো করতে হবে যেমন আপনারা
পাসপোর্ট করার সময় যে রিসিপ টি পাবেন সেটির অ্যাপ্লিকেশন আইডি নাম্বার
লাগবে।
তাই অবশ্য ই ওই রিসিভ টি আপনারা নিজেদের কাছে যত্ন সহকারে রেখে দিবেন। ওই
রিসিপ টি যদি হারিয়ে যায় তাহলে আপনি পাসপোর্ট নিতে বা চেকিং দিতে পারবেন না। এ
জন্য এই গুরুত্ব পূর্ণ জিনিস টি আপনারা সব সময় সামলে রাখবেন । তো পাসপোর্ট চেকিং
দেওয়ার যে প্রসেস টি রয়েছে এখন সে টি আপনাদের সাথে একটু শেয়ার করি।
- প্রথমে আপনারা যে কোন একটি ব্রাউজার ওপেন করে নিবেন।
- গুগল বা ক্রোমো অথবা অন্যান্য যে ব্রাউজার গুলো আছে সে গুলো থেকে যে কোনো একটি ব্রাউজার সিলেক্ট করতে পারেন।
- এরপর সার্চ অপশন এযেয়ে লিখবেন ই পাসপোর্ট।
- ক্লিক করার পর আপনাদের সামনে যে ই- পাসপোর্ট এর ওয়েবসাইট টি চলে আসবে সেখানে ক্লিক করবেন।
- সেখানে প্রবেশ করার পর আপনাদের সামনে অনেক গুলো অপশন দেখাবে। যেমন - apply online, 5 steps to e-passport, urgent application, instructions, Passport fees, request emergency travel document, check status, contact ইত্যাদি।
- এখান থেকে আপনারা চেক স্ট্যাটাস অপশন টি বেছে নিবেন এবং এটি তে ক্লিক করবেন।
- online registration ID : এরপর এখানে যে অপশন গুলো আসবে তার ভিতর থেকে আপনারা অনলাইন রেজিস্টার আইডি তে দিবেন BGD.
- application ID: এটা ই দিবেন অ্যাপ্লিকেশন করার পর আপনা কে যে ফরম দিয়েছিল সেই স্লিপ এর উপরে যে অ্যাপ্লিকেশন আইডি নাম্বার টি থাকবে সেটি দিবেন অ্যাপ্লিকেশন আইডির ভিতরে।
- application ID /online registration id : এর পর আরো একটি অপশন আসবে এটায় আপনাদের কিছু দেওয়া লাগবে না এটা অটোমেটিক ফিল আপ হয়ে যাবে।
- select date of birth : এখানে আপনার জন্ম দিন তারিখ মাস টি সিলেক্ট করে দিবেন।
- I am human : এটি তে টিক চিহ্ন টা ফিলাপ করবেন।
- সর্বশেষ check অপশনে ক্লিক করবেন।
এখন আপনার পাসপোর্ট টির ডিটেলস চলে আসবে। যদি রেডি হয়ে থাকে তাহলে ও আপনি বুঝতে
পারবেন সেখানে রেডি লেখা থাকবে এবং যদি পাসপোর্ট টি পেন্ডিং অবস্থায় থাকে তাহলে
সেখানে লেখা থাকবে পেন্ডিং আপনি বুঝতে পারবেন।
১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট করার জন্য কিভাবে পাসপোর্ট আইডি ক্রিয়েট করতে হয়
১০ বছর মেয়াদী পাসপোর্ট এর আবেদন করার জন্য এই পাসপোর্ট এর ওয়েবসাইট এ গিয়ে
আপনা কে সেখানে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। একাউন্ট তৈরি করার পর আপনি
পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করতে পারেন। তো আজকের এই আর্টিকেলে আমরা এক এক করে সব
গুলো স্টেপ বাই স্টেপ দেখবো।
- প্রথমে আপনার ফোন টা থেকে বা কম্পিউটার থেকে.. যে কোন একটি ব্রাউজার এ গিয়ে ই- পাসপোর্ট লিখে সার্চ দিয়ে তাদের ওয়েবসাইট এ প্রবেশ করবেন।
- প্রবেশ করার পর সেখানে এপ্লাই অনলাইন বলে লেখা থাকবে সেখানে ক্লিক করবেন। তারপর সেখানে লেখা থাকবে।
- step 1: check ability of e -passport in your region.
- এর পর থাকবে are you applying from Bangladesh?
- আপনারা এখান থেকে yes সিলেক্ট করবেন।
- এর পর select district of your present address. এখানে আপনি বর্তমান এ কোন জেলা তে অবস্থান করছেন সে টি সিলেক্ট করবেন।
- এর পর select the Police Station nearest to your present address. এখানে দিবেন আপনার নিকট বর্তী কোন একটি থানার নাম। এবার কন্টিনিউ বাটনে ক্লিক করবেন।
step : 2 enter your email address এখানে আপনার মেইল এড্রেস দিতে হবে। তার পর I
am human টিক চিহ্ন দিয়ে ফাঁকা ঘর টি ফিলাপ করতে হবে। তার পর কন্টিনিউ বাটনে
প্রেস করতে হবে। এটি ভেরি ফাই হয়ে গেলে আপনার একাউন্ট টি সাকসেসফুলি ক্রিয়েট
করা হয়ে যাবে। এর পর আপনি হচ্ছে নেক্সট স্টেপ এ যেতে পারবেন এবং আপনারা পাসপোর্ট
এর জন্য আবেদন করতে পারবেন।
মূলত পাসপোর্ট করার জন্য কিন্তু প্রথম এ একটি পাসপোর্ট আইডি ক্রিয়েট করে নিতে
হয়। আমরা এত ক্ষন কিন্তু সেই একাউন্ট টি কি ভাবে ক্রিয়েট করতে হবে সে টি
দেখলাম। পাসপোর্ট এর আবেদন করার জন্য কিন্তু এই পাসপোর্ট আইডি ক্রিয়েট করা টা
অনেক বেশি গুরুত্ব পূর্ণ। এই পাসপোর্ট আইডি ক্রিয়েট না করলে আপনি পাসপোর্ট এর
জন্য আবেদন করতে পারবেন না।
ইমার্জেন্সি পাসপোর্ট করতে কতদিন সময় লাগে
ইমারজেন্সি পাসপোর্ট করতে সর্বোচ্চ ৭ থেকে ১০ দিন এর মতো সময় লাগে। তবে আপনি যদি
এর থেকে ও জরুরি ভাবে পাসপোর্ট টি নিতে চান তাহলে সুপার এক্সপ্রেস পাসপোর্ট করতে
পারেন।
- আপনি যদি ইমারজেন্সি পাসপোর্ট করতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার ৬৪ পেজ এর ১০ বছর মেয়াদী পাসপোর্ট এর ফি পড়তে পারে ১০ হাজার ৪৫০ টাকা।
- আপনি যদি ৪৮ পেজ এর ১০ বছর মেয়াদি ইমারজেন্সি পাসপোর্ট করতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার পাসপোর্ট এর ফি পড়তে পারে ৮ হাজার ৫০ টাকা।
- আপনি যদি ৬৪ পেজ এর ৫ বছর মেয়াদী ইমার্জেন্স পাসপোর্ট করতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার পাসপোর্ট এর ফি পড়তে পারে ৮ হাজার ৬৫০ টাকা।
- আপনি যদি ৪৮ পেজ এর ১ বছর মেয়াদী ইমার্জেন্স পাসপোর্ট করতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার পাসপোর্ট এর ফি পড়তে পারে ৬ হাজার ৩৫০ টাকা।
emergency passports গুলোর ফি এমন ই হয়ে থাকে। তবে অনেক অনেক জায়গায় কিন্তু
যারা পাসপোর্ট করে তারা নিজেরা ফি টা বাড়িয়ে বলে। তো আপনারা যদি এই দাম
সম্পর্কে ধারণা রাখেন তাহলে কিন্তু নিজেরা এই গুলা দেখে শুনে ঠিক করে নিতে
পারবেন। আপনারা যাদের কাছে পাসপোর্ট করতে দিবেন তারা যদি আপনাদের কাজ দ্রুত
সম্পন্ন করে তাহলে কিন্তু আপনার এক সপ্তাহ আগে ও এই ইমারজেন্সি পাসপোর্ট গুলা
হাতে পেতে পারেন।
তবে যদি পাসপোর্ট টি কোন ঘাড় ত্যাড়া মানুষের হাতে পড়ে থাকে তাহলে সাত দিন দশ দিন
বা তার ও একটু বেশি সময় লাগতে পারে। ইমারজেন্সি পাসপোর্ট এর সময় থাকে ৭ থেকে ১০
দিন। তবে যদি কোন মানুষ আপনাদের সাথে ঘাড় ত্যাড়ামো করে পাসপোর্ট দেয়ার সময় টা
ঢিলে করে তাহলে সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনাদের পাসপোর্ট পেতে এর থেকে ও অনেক বেশি
দেরি হতে পারে। আপনার পাসপোর্টে যদি কোন সমস্যা থেকে থাকে তাহলে ও কিন্তু অনেক
দেরিতে পাসপোর্ট পাওয়া যেতে পারে।
লেখক এর শেষ মন্তব্য
উপরে আমরা ই পাসপোর্ট কত দিনে পাওয়া যায় ২০২৫ রিলেটেড অনেক অজানা তথ্য জানলাম। আমরা কিন্তু অনেকে ই আছি
যারা বাইরে দেশে যাওয়ার জন্য পাসপোর্ট করতে আগ্রহী বা পাসপোর্ট করতে দিয়েছে,
দেয়ার পরে অনেক ঝামেলা ফেস করছে। তো তাদের জন্য আজ কে এই পোস্ট টি অনেক বেশি
হেল্পফুল হবে। আজকের পোস্ট থেকে আপনারা জানতে পেরেছেন কি ভাবে ই -পাসপোর্ট করলে!
কত দিনে পাওয়া যায় বা ১০ বছর মেয়াদী পাসপোর্ট এর ফি কত বা পাসপোর্ট কি ভাবে
চেক করতে হয়? কিভাবে আবেদন করতে হয়? সব নিয়ম কানুন গুলো আমি আজকে সুন্দর মত
দেখানোর চেষ্টা করেছি। আপনারা চাইলে এখান থেকে দেখে নিজেরা কিন্তু পাসপোর্ট এর
জন্য আবেদন করতে পারবেন বা এই সম্পর্কে যখন অন্য কারো কাছে আবেদন করতে দিবেন তখন
এই সম্পর্কে ধারণা থাকলে আপনাদেরই উপকার।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url