অনলাইনে বাজার সদাই করার অ্যাপ - অনলাইনে কেনাকাটার ওয়েবসাইট

আপওয়ার্ক এ কাজ পাওয়ার উপায় আসসালামু আলাইকুম শুভাকাঙ্ক্ষী বৃন্দ। আশা করি সকলে আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।প্রতিদিন বাজারে গিয়ে বাজার করার ঝামেলা আর পোহাতে হবে না। এখন কিন্তু ঘরে বসেই অনলাইনে বাজার সদাই করার অ্যাপ বা অনলাইনের মাধ্যমে বাজার সদাই করতে পারবেন। যুগ জামানা পাল্টে গিয়েছে। বাজার সদাই এর জন্য বিভিন্ন অ্যাপ ও রয়েছে। আগেকার মতো বাজারে গিয়ে আর বাজার করা লাগবে নাহ।

অ্যাপের মাধ্যমে সব সম্ভব এখন। তাই আজ অনলাইনে বাজার সদাইয়ের বিষয়ে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করবো। তো বিস্তারিত জানতে সবাই সাথেই থাকবেন। আজকের পোস্টের আলোচনার বিষয়বস্তু হলো অনলাইনে বাজার সদাই করার অ্যাপ, অনলাইন বাজার, অনলাইন কেনাকাটা বাংলাদেশ, অনলাইনে কেনাকাটার ওয়েবসাইট, অনলাইনে কেনাকাটার নিয়ম, অনলাইন শপিং এর সুবিধা এবং অসুবিধা ইত্যাদি।

বাজার সদাই করতে কিন্তু এখন আর কষ্ট করে বাজারে যাওয়া লাগবে যদি এই অ্যাপ গুলো ব্যবহার করে থাকেন। ঘরে বসেই এখন অনলাইনের মাধ্যমে বাজার করা যায়। চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই অনলাইনে বাজার সদাই করার অ্যাপ গুলো কি কিঃ

• Ajkerdeal apps.
• Rokomari apps.
• Bagdoom apps.
• Daraz apps.
• Bazaar apps.
• Priyoshop apps.
• Chaldal apps.
• Sodai apps.
• Branoo apps.
• Food panda apps.
• Apps bazar apps.
• Othoba apps.
• Bazar sodai apps.
• One super shop apps.
• Bibisena online shop apps.

অনলাইনে বাজার সদাই করার অ্যাপ বাজার সদাই করার জন্য এই অ্যাপ গুলো অনেক উপকারী। আপনি যদি কোনো সমস্যার কারণে বাজার যেতে না পারেন তাহলে উপরোক্ত এই অ্যাপ গুলোর মাধ্যমে কিন্তু বাজার করতে পারবেন তাও আবার জয়াগায় বসে।

অনলাইন বাজার এর মাধ্যমে কিম্তু এখন আপনারা অনেক বেশি উপকৃত হতে পারবেন। অনলাইন বাজারের কারণে আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট হচ্ছে না, কাজের কোনো ক্ষতি হচ্ছে না, বাড়তি কোনো ঝামেলায় পড়তে হচ্ছে না। তাহলে কি এটা থেকে আপনারা উপকৃত হচ্ছেন না? অবশ্যই হচ্ছেন। 

আর তার থেকে মেইন কথা হইলো অনলাইন বাজার কিন্ত এখন খুবই সহজ। চাল, ডাল, আটা, ময়দা থেকে শুরু করে যাবতীয় জিনিস এখন অনলাইনের মাধ্যমে খুব সহজে পেয়ে যাচ্ছেন। অনলাইনে বাজারে যখন যেটা ইচ্ছা যত ইচ্ছা আপনি ততোটাই নিতে পারবেন। পছন্দ করে দেখে শুনে ওডার করতে পারবেন।

ভোক্তারা মোবাইল ফোন ব্যবহার করে বিভিন্ন অ্যাপ থেকে সরাসরি ইন্টারনেট এর মাধ্যমে বিক্রেতাদের কাছ থেকে যে পন্য কিনে থাকে সেটাকেই অনলাইন কেনাকাটা বলা হয়। যেটা ই বানিজ্যের একটা রুপ। যেসব ভোক্তাদের কেনাকাটার দরকার হয় তারা কেনাকাটার যে সার্চ ইঞ্জিনটি থাকে সেখানে গিয়ে যেইটা কিনতে চায় ওটা লিখে সার্চ দিলে আগ্রহী পণ্যটা খুজে পায়। যেটা ওই পণ্যেরই খুচরা এবং প্রাপ্যতা মূল্য বিক্রেতাদের নিটক প্রদর্শন করে থাকে। ওই সব গ্রাহকরা ল্যাপটপ,স্মার্টফোন, কম্পিউটার ডেস্কটপ, কম্পিউটার ট্যাবলেট সহ আরও অনেক ধরনের ডিভাইস ও কম্পিউটার ব্যবহারের মাধ্যমে অনলাইন কেনা কাটা সম্পূর্ণ করতে পারে।

অনলাইন কেনাকাটার গ্রাহক থেকে ব্যবসা এই প্রক্রিয়ায় একটা অনলাইন প্লাটফর্ম কিন্তু নিয়মিত শপিং সেন্টারের পণ্য, খুচরা বিক্রি অথবা পরিসেবা কিনার শারীরিক সাদৃশ্যতা প্রকাশ করে থাকেন। একেই বলা হয় অনলাইন কেনাকাটা। অনলাইন কেনাকাটার মাধ্যমে নিজের পছন্দ মতো জিনিস খুব সহজেই পাওয়া যায়। যেটা ভালো লাগে সেটা পছন্দ করে অডার দেওয়া যায়। অনলাইন কেনাকাটা মানেই মনের মতো জিনিস।

অনলাইন প্লাটফর্ম কিন্তু কেনাকাটার জন্য সবচেয়ে ভালো উপায়। আপনার অনেকটা সময় বেঁচে যাচ্ছে। ভালো মানের জিনিস ও পছন্দ মতো নিতে পারছেন। ভালো মানের জিনিস অনলাইন থেকে কেনাকাটার জন্য ভালো কিছু ওয়েবসাইট ও আছে যেখানে গেলে ভালো জিনিস পাওয়া যাবে। তো চলুন অনলাইনে বাজার সদাই করার অ্যাপ গুলোর নাম দেখে আসিঃ

• Techtunes website.
• Net kotha website.
• Upwork website.
• Dribble website.
• Favpng.com website.
• Indiamart website.
• Shadmart website.
• Alowron It website.
• Barta24 website.
• Bestvlog24 website.
• Zoom bangla news website.
• Jugantor website.
• The daily star bangla website.
• Mukto pran website.
• Shopping seba website.

অনলাইন কেনাকাটা তো সহজ তবে এর কিছু নিয়ম কানুন ও আছে বটে। অনলাইনে কেনাকাটার সময় যদি কোনো ভুল হয়ে যায় তাহলে আপনার পণ্যটি অন্য জায়গায় চলে যেতে পারে অথবা যেটি আপনি পছন্দ করে অডার করছেন সেটির বদলে অন্য একটি চলে আসতে পারে। এক কথায় অনেক সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। তাই আমাদের সবার উচিত কেনা কাটার নিয়ম মেনে কেনাকাটা করা। যেমন ধরেন

• কেনা কাটার আগে সঠিক পণ্যটি বাছাই করে নেওয়া।
• পণ্যের সাইজ,কালার সবকিছু বেছে নেওয়া।
• পণ্যটিতে কোনো সমস্যা হলে রিটার্ন দেওয়ার কোনো উপায় আছে কি না সেটা যাচাই করা।
• পণ্যের প্রাইজ নির্ধারণ করা।
• এটা ক্যাশ অন ডেলিভারি নাকি আগে পেমেন্ট করতে হবে সেটা দেখে নেওয়া।
• সর্বশেষ যেটা সেটা হলো আগে থেকে পেমেন্ট করতে হলে ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড অথবা মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে পেমেন্ট করতে হবে।

অনলাইন শপিং এর সুবিধা হলো এখানে শপিং করার জন্য নিদিষ্ট কোনো সময়সীমা নাই। আপনি যখন ইচ্ছা যত ইচ্ছা পছন্দ মতো জিনিস ঘরে বসেই অডার করতে পারবেন। একটা পছন্দ নাহলে আরো ১০টা ঘুরে দেখতে পারবেন। কালার কম্বিনেশন ঠিক আছে কি না চেক করে নিতে পারবেন। ক্যাশ অন ডেলিভারি হলে পণ্য হাতে পেয়ে পেমেন্ট করতে পারবেন। 

দোকানে গিয়ে সব কিছু তো আর এক সাথে পাওয়া যায় না বা মনের মতো থাকেও নাহ। আবার বিভিন্ন উৎসব এর সময় অনলাইন প্লাটফর্ম গুলোতে সব জিনিসের উপর ডিসকাউন্ট দেওয়া হয়। যেটা আমাদের জন্য খুবই ভালো।এই জন্য অনলাইন শপিং আইডিয়া অনেক ভালো।

অনলাইন শপিং এর সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো এখানে বিভিন্ন ব্যান্ডের নামে ভুয়া ওয়েবসাইট থেকে টাকা পয়সা হাতিয়ে নেয় জিনিস দেওয়ার নাম করে। এজন্য জিনিস কেনার আগে অবশ্যই ভালো করে যাচাই করে নিতে হবে যে তাদের ওয়েবসাইটটি রিয়েল কি না, তাদের পণ্য গুলো মান সম্মত কি না। ক্যাশ অন ডেলিভারির সুযোগ আছে না এগুলো দেখে নিতে হবে। ভুয়া ওয়েবসাইট বেশি থাকে যেগুলো অনেক সময় রিয়েল এর মতো দেখায়। তবে অনেক ভালো ভাবে এই বিষয়ে খোঁজ নিতে হবে। আর দেখতে হবে কোন ওয়েবসাইট থেকে দ্রুত ডেলিভারি দিয়ে থাকে।

অনলাইন কেনাকাটা, বাজার সদাই, শপিং, সুবিধা অসুবিধা এসব সম্পর্কে আমরা উপরে বিস্তারিত জানতে পারছি। অনলাইন কেনাকাটা সম্পর্কে কম বেশি ধারণা পাওয়া গেছে। এখন থেকে সেই ভাবে বুঝে শুনে দেখে কাজ করলেই হয়ে যাবে। ক্যাশ অন ডেলিভারি হলে পণ্য হাতে পেয়ে পেমেন্ট করতে পারবেন। দোকানে গিয়ে সব কিছু তো আর এক সাথে পাওয়া যায় না বা মনের মতো থাকেও নাহ। আবার বিভিন্ন উৎসব এর সময় অনলাইন প্লাটফর্ম গুলোতে সব জিনিসের উপর ডিসকাউন্ট দেওয়া হয়। যেটা আমাদের জন্য খুবই ভালো।এই জন্য অনলাইন শপিং আইডিয়া বেস্ট হেল্প ফুল বলে আমার মনে হয়।