প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় - তৈলাক্ত ত্বক ফর্সা করার উপায়
সৌন্দর্যের পূজারি আমরা সকলেই তাই যদি আমরা এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে
প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে কিছু গোপন তথ্য জানতে পারি তাহলে কেমন
হয়। আজ এই রকম একটি গোপন টিপস্ নিয়ে আপনার সামনে কিছু তথ্য জানাবো আপনি যদি
প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় জানতে আগ্রহী হোন তাহলে আর্টিকেলটি পড়ুন।
বর্তমানে বিজ্ঞানের যুগে আর্টিফিয়াল ভাবে ফর্স হবার নানান রুপ চর্চার
ক্রিম,পাউডার, ফেসিয়াল আবিষ্কার হয়েছে কিন্তু আজ কথা বলবো আর্টিফিয়াল না একদম
ঘরোয়া ভাবে প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় সমূহ নিয়ে। যদি আপনি রূপ চর্চা নিয়ে
সচেতন হোন তাহলে আজকের মূল আলোচনা প্রাকৃতিক ভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় গুলো জেনে
নিন। সুতরাং কথা আর না বাড়িয়ে চলুন আমরা রূপ চর্চা সম্পর্কিত গোপন টিপস্
প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিই।
পোস্ট সূচিপত্রঃপ্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় - তৈলাক্ত ত্বক ফর্সা করার উপায়
প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায়
উজ্জ্বল ফেসের জন্য আমরা কতই না কি করি ত্রুিম, পাউডার, আরো আর্টিফিশিয়াল
বিউটিফিকেশন দ্রবাদি ব্যবহার করি এগুলো যথেষ্ট এক্সপেন্সিভ। সুতরাং আজ আমরা জানবো
খুব কম খরচো একদম ন্যাচারাল ভাবে ফর্সা হবার গোপন টিপস্। প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা
হওয়ার উপায় অবলম্বনে লেবু, এ্যলোবেরা, মধু, কলা, চন্দন, হলুদ প্রভৃতি উপাদানের
সাথে আরো কিছু উপাদান মিশ্রণ তৈরি করে আমরা খুব সহজেই প্রাকৃতিক ভাবে ফর্সা হতে
পারি। আপনি চাইলে রূপ চর্চার জন্য বিউটিপাল্লারে বা অধিক টাকা ব্যয় করতে হবে না।
আপনি চাইলে রুমে বসেই একদম ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করে আপনার ফেসকে উজ্জ্বল লাবন্যময়
করে তুলতে পারেন। আর ন্যাচারাল বা প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় গুলো
বিজ্ঞানগত ভবেও প্রমাণিত। আর্টিফিশিয়াল বিউটিফিকেশন সকলের শরীরের নাও মেচ করতে
পারে এর ফলে সেই সাইট ইফেক্ট বা শরীরে প্রার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।
আরো পড়ুনঃ দাঁতের মাড়ি ফোলা ও ব্যথা কমানোর উপায়
কিন্তু আজ যা আলোচনা করবো এটির কোনো প্রার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই একদম ন্যাচারাল
উপায় অবলম্বনে। সুতরাং আর কথা না বাড়িয়ে চলুন মূল আলোচনা জেনে নেওয়া যাক। প্রথমে
আলোচনা থাকছে ঘরোয়া প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় ফর্সা হওয়ার নিয়ম
এ্যলোভেরা।
এ্যলোভেরার ব্যবহার
প্রথমে বাজার হতে এ্যলোভেরা ক্রয় করুন। এরপরে প্রতিদিন এ্যলোভেরার থকথকে
পদার্থগুলো মুখে লাগিয়ে রখুন চার থেকে পাঁচ মিনিট পর পানি দিয়ে ধোয়ে ফেলুন। এভাবে
আপনি স্নান করার পূর্বে এবং রাতে ঘুমাতে যাওয়ার পূর্বে ব্যবহার করুন। এতে যেমন
আপনার ত্বক ভালো হবে সাথে মুখের তৈলাক্ত নিমিষেই দূর হয়ে যাবে। মুখের ত্বক
উজ্জ্বলে এ্যলোভেরা একটি কার্যকরি উপাদান হিসেবে ভূমিকা পালন করে।
হলুদের ব্যবহার
প্রথমে কাঁচা হলুদ নিন পরিমান মতো এর পরে সেগুলোর সাথে পরিমান মতো চন্দন মিশিয়ে
একটি পেস্ট তৈরি করুন। মনে রাখতে হবে পেস্ট না মিশ্রণটি ভালোভাবে মিহি করতে হবে।
এখন তৈরীকৃত মিশ্রণের সাথে অল্প গোলাপ জল মিশিয়ে আপনার ত্বকে লাগিয়ে রাখুন চার,
পাঁচ মিনিট। তার পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধোঁয়ে ফেলুন। জেনে রাখা ভালো যে হলুদ
সৌভাগ্যের প্রতীক সাথে ত্বকের লবণ্যতা বৃদ্ধি করে এবং মুখের কালো কালো দাগ বা
মেসতা দূর করে।
লেবুর ব্যবহার
প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় প্রথমে কয়েকটি রসযুক্ত লেবু নিন এর পরে রস গুলো
আলাদা ভাবে একটি আলাদা পাত্রে সংগ্রহ করুন। তার সেই রস গুলোর সাথে গোলাপ জল
মিক্সড করুন। এরপর সেই মিশ্রণ তৈরি হলে মুখের দাগ, বড়ুন ক্ষতস্থানে লাগিয়ে রাখুন
কয়েক মিনিট। এরপরে সেটা শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধোঁয়ে ফেলুন। এটি কেবল রাতে
ঘুমানোর পূর্বে করুন। নিয়মিত এক সপ্তাহ করলেই আপনি একটি চমৎকার রেজাল্ট পাবেন।
শশার উপকারিতা
শশা আমাদের ত্বকে উজ্জ্বল করে। তাই প্রতিদিন স্নানের পূর্বে পিস পিস করে রাখা শশা
দিয়ে মুখের কালো কালো বা স্পট যুক্ত স্থানে বসিয়ে রাখুন। এটি আমাদের ড্যাক
স্কিনকে উজ্জ্বল করতে সহায়তা করে। চোখে নিচে যে রাত জাগার কারণে তৈরি হয় কালচে
দাগ। আপনি যদি চোখে শশার পিসটি সেখানে বসিয়ে রাখেন তাহলে আস্তে আস্তে সেই কালো
দাগ নিমিষেই দূর হয়ে যাবে। এটির ভালো ফলাফল পেতে সপ্তাহে কয়েকবার ব্যবহার করতে
হবে।
দুধ এবং মধুর মিশ্রণ
প্রথমে একটি পরিষ্কার পাত্রে পরিমান মতো দুধ বা দুধের স্বর নিন। এরপরে সেই দুধের
স্বরের সাথে পরিমান মতো মধু দিন এরপরে সেখানে হালকা গরম পানি সাথে গোলাপ জল দিয়ে
একটি পেস্ট বানিয়ে নিন। এরপরে আপনার মুখে দাগযুক্ত স্থানে লাগিয়ে রাখুন চার পাঁচ
মিনিট। এরপরে পুনরায় ঠান্ডা পানি দিয়ে ধোঁয়ে ফেলুন। এভাবে সপ্তাহে কয়েকবার করুন
দেখবেন ত্বকের ভালো একটা ফলাফল লক্ষ্য করবেন। আপনি ত্বকে আগের তুলনায় লাবণ্যতা
বৃদ্ধি ঘটেছে।
তৈলাক্ত ত্বক ফর্সা করার উপায়
আমাদের শরীরের তৈলাক্ততা খুব অকওয়ার্ড ফিল করায়। দৈনন্দিন কাজের ব্যস্ততা,
মৌসুমীর আবহাওয়া পরিবর্তন, ভিটামিন বি এবং ভিটামিন বি ৫ এর অভাবে ত্বকে
তৈলাক্ততা বৃদ্ধি পায়। যদি আপনি মুখের তৈলাক্ততা দূর করতে চান তাহলে আজকের
আর্টিকেলটির অনুচ্ছেদটি খুব মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
কারণ আজ তৈলাক্ত দূর করার কিছু ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আলোকপাত করা হবে। সুতরাং
আপনিও যদি সেম প্রবলেমটি ফেস করেন এবং তৈলাক্ত দূর করার সকল তথ্যসমূহ জানতে
আগ্রহী তাহলে এই অনুচ্ছেদের মাধ্যমে জেনে নিন। সুতরাং কথা আর না বাড়িয়ে চলুন আমরা
জেনে নিই কিভবে মুখের তৈলাক্ত দূর করা যায়।
ডিমের সাদা অংশের ব্যবহার
প্রথমে কয়েকটি ডিম নিন এরপর ডিমের হলুদ কুসুম হতে সাদা অংশ আলাদা করে নিন। সাদা
অংশ গুলো দিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিন। তারপর সাদা অংশের পেস্ট মুখে লাগিয়ে রাখুন
10-15 মিনিট । জেনে রাখা ভালো যে সাদা অংশ খুব সহজেই তৈলাক্ত শোষণ করতে সাহায্য
করে। এভাবে দিনে এক থেকে দুই বার পেস্ট বানিয়ে মুখে ব্যবহার করতে হবে।
দধি এবং লেবুর ব্যবহার
একটি সাম্প্রতিক আলোচনায় প্রকাশ পেয়েছে দধি এবং লেবু সাথে গোলাপ জল দিয়ে তৈরিকৃত
পেস্টের মাধ্যমে মুখের তৈলাক্ত দূর করা সম্ভব। এর জন্য প্রথমে আপনাকে দুধ এর সাথে
লেবুর রস মিশাতে হবে এর পরে সেখানে গোলাপ জল মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি হবে।
এবং তৈরিকৃত মিশ্রণটি মুখে সহ হাত পায়েও ব্যবহার করতে পারবেন। এর পর পেস্ট লাগালো
শেষ হলে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপরে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধোঁয়ে ফেলুন। এভাবে
সপ্তাহে কয়েক বার করলে দেখবেন আপনার মুখের তৈলাক্ত খুব সহজেই দূর হয়ে গেছে।
ঘৃতকুমরীর ব্যবহার
এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে যে ঘৃতকুমারীর তেল জাতীয় দ্রব্য শোষণ করতে বিশেষ ভূমিকা
পালন করে। সুতরাং প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় আপনি যদি ঘৃতকুমারীর সাথে
জইগুড়ো, স্ট্রবেরি মন্ড মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করেন। এবং মুখের তৈলাক্ত এর জন্য
মুখে পেস্টটি লাগিয়ে ১০ থেকে ১২ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধোঁয়ে
ফেলুন।এভাবে তৈরিকৃত পেস্ট দিনে একবার করে সপ্তাহে সাত বার ব্যবহার করুন দেখবেন।
আপনার শরীরের তৈলাক্ত খুব সহজেই দূর হয়ে গেছে।
লেবু দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়
প্রথমে কয়েকটি রসযুক্ত লেবু নিতে হবে এর পরে রস গুলো আলাদা করণ করে একটি আলাদা
পাত্রে রাখতে হবে। তারপর সেই রস গুলোর সাথে গোলাপ জল এড করুন। তার পর সব গুলো
উপাদানকে একত্রে একটি মিশ্রণ তৈরি হলে মুখের কালো দাগ, বড়ুনসহ ক্ষতস্থানে লাগিয়ে
রাখুন ১০ মিনিট।
এরপরে সেটা শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধোঁয়ে ফেলতে হবে। অধিক ফলাফল পেতে এটি
কেবল রাতে ঘুমানোর পূর্বে করুন। নিয়মিত এক সপ্তাহ করলেই আপনি একটি চমৎকার রেজাল্ট
পাবেন। লেবুর রসের সাথে মধু, হলুদ, মিশ্রণের পেস্টের ন্যাচারাল ব্লিচিং এজেন্ট
রয়েছে যা ত্বকে আরো সুন্দর ও লাবণ্য করতে বিশেষ ভাবে সহায়তা করে।
স্থায়ী ফর্সা হওয়ার উপায়
বর্তমানে আমরা সকলের সৌন্দর্যের পূজারী। সকলে আমরা চাই আমাদের ত্বক সুন্দর হোক
লাবণ্যময় হোক এর জন্য আমরা যত যাবতীয় কৃত্রিম উপায়ে আর্টিফিশিয়াল পূণ্য
ব্যবহার করে থাকতে চাই। এসব পূণ্যের রয়েছে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বা সাইড ইফেক্ট
যার ফলে খুব কম সময়ের জন্য আমাদের সৌন্দর্য বর্ধন করতে সফল হলেও এটি দীর্ঘদিন
টেকসই হয় না। এর ফলে চর্ম রোগে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। এর বিশেষ স্টেজে
দেখা দিচ্ছে ক্যান্সারের মতো কঠিন রোগ।
তাই যেসব ব্যক্তি শরীরের এলার্জির পরিমান তুলনামুলক বেশি মাত্রায় রয়েছে সেসকল
ব্যক্তি কৃত্রিম আর্টিফিশিয়াল বিউটিফিকেশন বা ক্রিম ব্যবহার হতে সতর্কতা
অবলম্বন করতে হবে। রূপ চর্চার জন্য বর্তমানে কৃত্রিম উপায়ে নানান প্রোডাক্ট
আবিষ্কার হয়েছে কিছু আজ আমরা কথা বলবো স্থায়ী ভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় সমূহ তাই
চলুন জেনে প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় কিভাবে স্থায়ী ত্বকের যত্ন নিতে
হয়।
পানি
আমরা সকলে জানি পানির অপর নাম জীবন। পানি আমাদের শরীরের সকল অঙ্গপ্রত্যঙ্গ
গুলোকে সচল রাখতে সাহায্য করে। জেনে রাখা ভালো যে প্রয়োজন মাত্রায় পানি সেবনের
ফলে আমাদের দেহের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে সাথে দহকে লাবণ্যময় করতে সহয়তা করে।
আমাদের একজন সুস্থ মানুষকে প্রতিদিন কম পক্ষে দুই লিটার সেবন করা উচিত এর বেশি
হলে কোনো সমস্যা নাই। দেহের ৭০% উপাদান পানি তাই নিয়মিত পানি সেবন করুন সাথে
শরীরকে সুস্থ রাখুন।
রঙিন শাক সবজি, ফলমূল
আমাদের শরীরকে ঠিক রাখতে আমাদের প্রতিনিয়ত দেহের ভিটামিনের অভাব দূর করতে হবে।
আর এর জন্য ভিটামিনযুক্ত খাবার খেতে হবে। জেনে রাখা ভালো যে রঙিন শাক সবজি বা
ফলমূলে ভিটামিন-এ রয়েছে যা শরীরে বহৎ একটি চাহিদা। ভিটামিন-সি এবং বি, যুক্ত
খাবার আমাদের দেহের ত্বক লাবণ্যময় করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
তাই মিয়মিতভাবে শরীরের সকল ঘারতি পূরণ করুন। দেখবেন আপনার শরীরের লাবণ্যতা দিন
দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং সুষম খাবার শরীরকে সুস্থ রাখতেও উপকারী উপাদান হিসেবে
ভূমিকা পালন করে। সুতরাং প্রতিদিনের মেনুতে রঙিন শাক সবজি সহ ফলমূল যোগ করুন।
শারীরিক ব্যায়াম
প্রতিদিন কেবল সুষম খাবার খেলেই দেহকে সুস্থ রাখা সম্ভব হবে না এর জন্য প্রয়োজন
প্রতিদিন শারীরিক ব্যায়াম, প্রতিদিন একটি সুস্থ মানুষ ৪০ মিনিট হাঁটাচলা করা
উচিত, সাথে সাঁতার কাটুন এটি একটি উত্তম ব্যায়াম শরীরের জন্য, খেলাধূলা সহ ১
ঘন্টা শারীরিক ব্যায়াম করুন এতে করে আমাদের শরীরের ঐচ্ছিক পেশি গুলোর বৃদ্ধি
ঘটে এবং শরীরকে সকল কাজের জন্য উপযুক্ত করে তোলে।
তাই প্রতিদিন নিয়মিত ভাবে শারীরিক ব্যায়াম করুন এতে আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
দিন দিন ইনপ্রুোভ হবে। প্রতিদিন ব্যয়াম করার ফলে আপনার দেহ হবে সুঠাম দেহের
অধিকারী দেখতে রুচিসম্মত হবে। ব্যায়াম করলে দেহ মজবুত হওয়ার পাশাপাশি দেহকে
লাবণ্যময় করে তোলে। তাই নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
দিনে সূর্যের আলো
প্রতিনিয়ত আমাদের জরুরি প্রয়োজন বাহিরে অধিক ক্ষণ সময় দিতে হয় এর ফলে আমাদের
ত্বকে নানা ধূলাবালি, সূর্যের তৈজসক্রিয় রশ্মি আমাদের ফেসের গ্যালামার ড্যাক
করে দেয় এর ফলে আমাদের উজ্জ্বল দিন দিন কমতে থাকে। তাই বাহিরে রোদে যাবার সময়
সান প্রটেক্ট ক্রিম ব্যবহার করুন। আর দিনের থেকে নিজেকে দূরে রাখার প্রয়াস করতে
হবে।
ছেলেদের মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির ফেসওয়াস
মেয়েদের তুলনায় ছেলেদের রূপ চর্চা করে থাকে। ছেলেদের প্রয়োজন অনুযায়ী রুমের
বাহিরে অধিকটা কাটাতে হয়। এর ফলে বাহিরের সূর্য ক্ষতিকারক রশ্মি মুখের ফেস নষ্ট
করে দেয়। এবং বাহিরে অধিক সময় থাকার জন্য হাত পা এর সৌন্দর্য নষ্ট করে দেয়। যাই
হোক আজ কথা বলবো ছেলেের কয়েকটি ভালো মানের মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির ফেসওয়াস।
নিম্নে ফেসওয়াসের নাম দেওয়া হলোঃ
মেয়েদের জন্য কোন ফেসওয়াশ সবচেয়ে ভালো
বর্তমানে মেয়েদের স্কিনকে গ্লো করতে নানা ধরনের আর্টিফিশিয়াল বিউটিফিকেশন
আবিষ্কার হয়েছে। মেয়েরা তুলনামূলক ভাবে রূপ চর্চায় বেশি সচেতন। যাই হোক আপনি
যদি মেয়েদের জন্য কোন ফেসওয়াশ সবচেয়ে ভালো হবে তা জানতে আগ্রহী হোন তাহলে আজকের
অনুচ্ছেদে চোখ রাখুন। কারণ আজ সবচেয়ে ভালো ফেসওয়াশ নিয়েই মূল আলোচনা। তাই কথা
আর না বাড়িয়ে চলুন নিম্নোক্তের মাধ্যমে মেয়েদের ভালো ফেসওয়াশ এর নাম বা ব্যান্ড
সম্পর্কে জেনে নিই।
উপসংহার
ত্বক সুস্থ রাখতে দিনের আলো হতে নিজেকে আড়াল রাখার প্রচেষ্টা করতে হবে। আর
জরুরি প্রয়োজনে সান প্রটেক্ট ক্রিম বা ফেসওয়াশ ব্যবহার করুন। নিত্যদিনের খাবার
মেনুতে রঙিন শাক সবজি রঙিন ফলমূল যোগ করুন। প্রতিদিনে এক থেকে দুই ঘন্টা
শারীরিক ব্যায়াম করুন এতে দেহ সঠাম ও সুন্দর গঠনে সহায়তা করে। প্রতিদিন কম
পক্ষে দুই লিটার পানি পান করুন। জেনে রাখা ভালো যে পানি আমাদের দেহের লাবণ্য
বৃদ্ধি ঘটায় তাই বেশি বেশি পানি পান করুন। ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url