মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম - মেট্রোরেল কবে উদ্বোধন করা হয়
পোস্টের সূচিপত্রঃমেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম - মেট্রোরেল কবে উদ্বোধন করা হয়
- মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম
- মেট্রোরেল কবে উদ্বোধন করা হয়
- মেট্রোরেলের নতুন সময়সূচি
- মেট্রোরেলের ভাড়ার তালিকা
- মেট্রোরেল দৈর্ঘ্য কত
মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম
সিঙ্গেল ভ্রমণের জন্য হলে প্রতিবার আপনাকে টিকিট সমগ্রহ করতে হবে এবং সিঙ্গেল ভ্রমণে সর্বোচ্চ পাঁচটি টিকিট সংগ্রহ করতে পারবেন একসঙ্গে। অপরদিকে পার্মানেন্ট টিকিট করলে প্রতিবার ভ্রমনে আর টিকিট করার প্রয়োজন হবে না।
আরো পড়ুনঃ পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ কত - পদ্মা সেতু বিশ্বের কততম সেতু এশিয়ার
এখন প্রথমত আপনার মেট্রোলের টিকিট সংগ্রহ করার জন্য প্রথমে যাইতে হবে মেট্রো রেলের টিকিট কাউন্টারে। সেখানে গিয়ে সিঙ্গেল অথবা পার্মানেন্ট অপশন চোস করতে হবে। তারপর টাকার পরিমান চাইবে এবং সেটা দিয়ে দিলেই আপনার টিকিট ভ্রমণের জন্য রেডি।
মেট্রো রেলের টিকিট ভাড়া সর্বনিম্ন ২০ টাকা থেকে ১০০০ পর্যন্ত। নামার সময় টিকিট ফেরত বা টিকিট শো কটতে হবে না হলে দরজা খুলবে না।আপনারা চাইলে প্রতিটি রেল স্টেশনের কাউন্টার বা বোদ থেকে মেট্রোলের টিকেট সংগ্রহ করতে পারবে খুব সহজে।
মেট্রোরেল কবে উদ্বোধন করা হয়
প্রথম পর্যায়ে মেট্রোরেল উদ্বোধন সুচি নির্ধারিত করা হয়েছিল ১৬ডিসেম্বর ২০২১।কিন্তু কোন একটি কারণে প্রকল্পটি এটি উদ্বোধন করতে সক্ষম হয়নি। তারপর মেট্রোরেল উদ্বোধন করেন তৎকালীন সরকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৮ডিসেম্বর ২০২২ সালে ।
এটি ছিলো দিয়াবাড়ি থেকে আগরগা পর্যন্ত। এবং এটি প্রথম ড্রাইভার হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন একজন মহিলা আফিজা। আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন শেষ হলে মেট্রোরেল জনগণের জন্য চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।
এখন পর্যন্ত মেট্রোরেল চলমান রয়েছে। মেট্রোরেলে ভ্রমণের জন্য কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম নীতি নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। প্রথমে কোন ব্যক্তি ভ্রমণ করতে চাইলে। তাকে কাউন্টার বা বুদ থেকে টিকিট সংগ্রহ করতে হবে।
এবং আপনি সিঙ্গেল ভ্রমন করতে চান নাকি পার্মানেন্ট ভ্রমন করতে চান যেকোনো একটা অপশন বাছাই করতে হবে।তারপর আপনার গন্তব্য নির্ধারণ করতে হবে এবং সে অনুযায়ী টাকা পরিশোধ করলেই আপনার ভ্রমণের জন্য টিকিট রেডি থাকবে।
মেট্রোরেলের নতুন সময়সূচি
মেট্রোরেল প্রতিদিন সকাল আটটা হইতে রাতে আটটা পর্যন্ত চলাচল করেছে। কিন্তু এখন কেবলমাত্র ৯টা স্টেশনে মেট্রোরেল আটটা হতে দুইটা পর্যন্ত চলাচল চলতেছে। মেট্রোরেল প্রথম পর্যায়ে কেবলমাত্র ১২ঃ০০টা অবধি চলাচল ছিল।
বর্তমানে সময় বাড়ছে এবং পরবর্তীতে আরো সময় বাড়বে বলে আশা করা যায়।মেট্রোরেলে ভ্রমণের জন্য কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম নীতি নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। প্রথমে কোন ব্যক্তি ভ্রমণ করতে চাইলে। তাকে কাউন্টার বা বুদ থেকে টিকিট সংগ্রহ করতে হবে।
এবং আপনি সিঙ্গেল ভ্রমন করতে চান নাকি পার্মানেন্ট ভ্রমন করতে চান যেকোনো একটা অপশন বাছাই করতে হবে।
মেট্রোরেলের ভাড়ার তালিকা
মেট্রো রেলের টিকিট ভাড়া সর্বনিম্ন ২০ টাকা থেকে ১০০০ পর্যন্ত। নামার সময় টিকিট ফেরত বা টিকিট শো কটতে হবে না হলে দরজা খুলবে না।আপনারা চাইলে প্রতিটি রেল স্টেশনের কাউন্টার বা বোদ থেকে মেট্রোলের টিকেট সংগ্রহ করতে পারবে খুব সহজে।
মেট্রোরেল দৈর্ঘ্য কত
২০০৩ সালে মেট্রোরেলের লাইন তিন নামক একটি পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়। পরবর্তীতে মেট্রো রেল লাইন তিনকে বাদ দিয়ে পাঁচ করা হয় ২০১৬ সালের দিকে এবং প্রথম পর্যায়ে মেট্রো রেলের নির্মাণের সূচনায় করা হয় ঢাকার উত্তরা হতে মতিঝিল পর্যন্ত।
এটির দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ২০দশমিক ১কিলোমিটার প্রায়। এভাবেই পাঁচ লাইন বিশিষ্ট মেট্রোরেল ২৬জুন থেকে যাত্রা শুরু হয়। কিন্তু পরবর্তী সময়ে এটি দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা যায় ।
আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশে সরকারি টিভি চ্যানেলের সংখ্যা - বাংলাদেশে বেসরকারি টিভি চ্যানেলের সংখ্যা
মেট্রোরে লাইন পাঁচের জায়গায় ছয় এবং এটির দৈর্ঘ্য বাড়বে প্রায় ১২৭কিলোমিটার পর্যন্ত এই ছয় লাইন মেট্রোরেল প্রকল্পটি নিয়ে কাজ করবে জাইকা ২০৩০সালে। সেই ছয় লাইন মেট্রোরেলে প্রতিদিন যাত্রী পরিবহন সেবা নিতে পারবে ৪৮ লাখ প্রায়।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url