কাঁচা পেঁপের অপকারিতা - পেঁপের গুনাগুন ও উপকারিতা
পোস্টের সূচিপত্রঃ কাঁচা পেঁপের অপকারিতা - পেঁপের গুনাগুন ও উপকারিতা
- কাঁচা পেঁপের অপকারিতা
- পেঁপের গুনাগুন ও উপকারিতা
- কাঁচা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
- কাঁচা পেঁপের পুষ্টি উপাদান
- গর্ভাবস্থায় কাঁচা পেঁপের তরকারি খাওয়া যাবে কি
- উপসংহার
কাঁচা পেঁপের অপকারিতা
পাকা পেঁপে ভিটামিন এ সমৃদ্ধ জনপ্রিয় একটি পরিচিত ফল এ আমরা সকলে জানি। পাকা পেঁপে খেতেও খুব ভালো এ ফল বছরে কম বেশি সারা বছরে পাওয়া যায় এটি একটি আদর্শ মানের খাবার। পাকা পেঁপে আমাদের রাতকানা তথা ভিটামিন এ এর চাহিদা পূরনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। পাকা পেঁপের উপকারিতা অপরিসীম কিন্তু কাঁচা পেঁপের অপকারিতা লক্ষনীয়।
কাঁচা পেঁপে রস একটি ভয়ানক এবং বিষাক্ত টক্সিক এনজাইম নামক কারপাইন থাকে যা শরীরের ত্বকে জন্য অত্যন্ত বিপদজনক এবং ক্ষতি কারক উপাদান। কাঁচা পেঁপের অপকারিতা বলতে কাঁচা পেঁপের বোটা থেকে নির্গত রস সমূহ। এর রস যদি শরীরের লাগে যায় তবে শরীরে এলার্জি থাকলে তা বৃদ্ধি ঘটতে পারে এবং সেসব স্থানের ক্ষত এর ন্যায় ছোপ ছোপ দাগ দেখা দেয় যা পরবর্তীতে চুলকানির পযার্য়ের পৌঁছে যায়।
এর জন্য কাঁচা পেঁপের রস হতে আমাদের সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে যেনো কোনো মতেই এটির রস আমাদের শরীরে না লাগের। এ তো কেবল প্রাথমিক পর্যায় ছিল কাঁচা পেঁপের অপকারিতা আরো অধিক রয়েছে তা হচ্ছে কাঁচা পেঁপের রসে যেই টক্সিক এনজাইম কারপাইন নামক উপাদানটি রয়েছে তা আমাদের ব্রেনের অসাড়তা সৃষ্টি করে ব্রেনের কার্ডিয়াকে ডিপ্রেশন করে তোলো যা পরর্বতীতে প্যারালাইসিস করে দিতে সৃষ্টি করে দিতে পাড়ে।
আবার কাঁচা পেঁপের রস যদি আমাদের কোনোভাবে সচেতন বা অবচেতন অবস্থায় প্রবেশ করলে সেই রস আমাদের শরীরের বদহজমের সৃষ্টি করবে এবং সেই টক্সিকের কারণে পেটের অ্যাবডোমিনালে প্রবল ব্যাথার সৃষ্টি করতে পারে। তাই আমাদের কাঁচা পেঁপের অপকারিতা সম্পর্কে জ্ঞান থাকা একটু জরুরি যেনো উপরোক্ত শারীরিক অসুস্থতা থেকে নিজকে রক্ষা করতে পাড়ি।
পেঁপের গুনাগুন ও উপকারিতা
পেঁপে একটি আদর্শ মানের খাবার বলেই বিবেচিত এবং এর জনপ্রিয়তাও অধিক রয়েছে তা আমরা একটু খেয়াল করলেই বুঝতে পাড়ি। পেঁপের গুনাগুন ও উপকারিতা অনেক রয়েছে তা হচ্ছে পাকা পেঁপে একটি ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার যা ভিটামিন এ এর বড় অংকে চাহিদা পূরণ করে চলেছে,
এটি খাবারের মাধ্যমে আমদের শরীরের কিছু বিষাক্ত পদার্থ নির্গত করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে, এটি আমাদের সারাবছর যেসব জ্বর থাকে শরীরের সে জ্বর নিরাময় হিসেবেও কাজ করে, আমাদের বৃহৎ অংকের ব্যাক্তির পেটের সমস্যা জনিত রোগ রয়েছে যেমন গ্যাস্ট্রিক, বদ হজম প্রভৃতি সেসব রোগেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে পেঁপে নিয়মিত খাবারের ফলে
এসব জটিল রোগ থেকে খুব সহজেই মুক্তি পাওয়া সম্ভব, পেঁপেতে যেসব উপাদান রয়েছে তার মধ্যে এনজাইম, পাইপাইন, কোমোপেইন,প্যাপিন এবং সাইমোপ্যাপিন রয়েছে এসব উপাদান আমাদের শরীরের খুব উপকারে সহায়তা করে কারণ এসব উপাদানের কর্বোহাইড্রেট এবং প্রোটিন আমাদের অধিক চর্বি কমাতে বিশেষ ভূমিকা রয়েছে।
আরো পড়ুনঃ সকালে খালি পেটে মধু ও কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম - মধু খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
তাই বিশেষজ্ঞদের মতে এটি একটি আদর্শ মানের সুষম খাবার। প্রত্যেক ব্যক্তিকে প্রতিদিন নিয়মিত নিয়ম মাফিক ভাবে পেঁপে খাওয়া উচিত তাহলে খুব সহজেই বিভিন্ন প্রকার সরল এবং জটিল রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
কাঁচা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
পেঁপে ভিটামিন এ সমৃদ্ধ জনপ্রিয় একটি পরিচিত ফল এ আমরা সকলে জানি । কাঁচা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা রয়েছে প্রথমে পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা ,পেঁপে একটি আদর্শ মানের খাবার বলেই বিবেচিত এবং এর জনপ্রিয়তাও অধিক রয়েছে তা আমরা একটু খেয়াল করলেই বুঝতে পাড়ি।
পেঁপের গুনাগুন ও উপকারিতা অনেক রয়েছে তা হচ্ছে পাকা পেঁপে একটি ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার যা ভিটামিন এ এর বড় অংকে চাহিদা পূরণ করে চলেছে, এটি খাবারের মাধ্যমে আমদের শরীরের কিছু বিষাক্ত পদার্থ নির্গত করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে, এটি আমাদের সারাবছর যেসব জ্বর থাকে শরীরের সে জ্বর নিরাময় হিসেবেও কাজ করে,
আমাদের বৃহৎ অংকের ব্যাক্তির পেটের সমস্যা জনিত রোগ রয়েছে যেমন গ্যাস্ট্রিক, বদ হজম প্রভৃতি সেসব রোগেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে পেঁপে নিয়মিত খাবারের ফলে এসব জটিল রোগ থেকে খুব সহজেই মুক্তি পাওয়া সম্ভব,
পেঁপেতে যেসব উপাদান রয়েছে তার মধ্যে এনজাইম, পাইপাইন, কোমোপেইন,প্যাপিন এবং সাইমোপ্যাপিন রয়েছে এসব উপাদান আমাদের শরীরের খুব উপকারে সহায়তা করে কারণ এসব উপাদানের কর্বোহাইড্রেট এবং প্রোটিন আমাদের অধিক চর্বি কমাতে বিশেষ ভূমিকা রয়েছে।তাই বিশেষজ্ঞদের মতে এটি একটি আদর্শ মানের সুষম খাবার।
কাঁচা পেঁপে খাওয়ার অপকারিতা কাঁচা পেঁপে রস একটি ভয়ানক এবং বিষাক্ত টক্সিক এনজাইম নামক কারপাইন থাকে যা শরীরের ত্বকে জন্য অত্যন্ত বিপদজনক এবং ক্ষতি কারক উপাদান। কাঁচা পেঁপের অপকারিতা বলতে কাঁচা পেঁপের বোটা থেকে নির্গত রস সমূহ। এর রস যদি শরীরের লাগে যায় তবে শরীরে এলার্জি থাকলে তা বৃদ্ধি ঘটতে পারে এবং সেসব স্থানের ক্ষত এর ন্যায় ছোপ ছোপ দাগ দেখা দেয় যা পরবর্তীতে চুলকানির পযার্য়ের পৌঁছে যায়।
এর জন্য কাঁচা পেঁপের রস হতে আমাদের সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে যেনো কোনো মতেই এটির রস আমাদের শরীরে না লাগের। এ তো কেবল প্রাথমিক পর্যায় ছিল কাঁচা পেঁপের অপকারিতা আরো অধিক রয়েছে তা হচ্ছে কাঁচা পেঁপের রসে যেই টক্সিক এনজাইম কারপাইন নামক উপাদানটি রয়েছে ,
তা আমাদের ব্রেনের অসাড়তা সৃষ্টি করে ব্রেনের কার্ডিয়াকে ডিপ্রেশন করে তোলো যা পরর্বতীতে প্যারালাইসিস করে দিতে সৃষ্টি করে দিতে পাড়ে। আবার কাঁচা পেঁপের রস যদি আমাদের কোনোভাবে সচেতন বা অবচেতন অবস্থায় প্রবেশ করলে সেই রস আমাদের শরীরের বদহজমের সৃষ্টি করবে এবং সেই টক্সিকের কারণে পেটের অ্যাবডোমিনালে প্রবল ব্যাথার সৃষ্টি করতে পারে। তাই আমাদের কাঁচা পেঁপের অপকারিতা সম্পর্কে জ্ঞান থাকা একটু জরুরি ।
কাঁচা পেঁপের পুষ্টি উপাদান
পাকা পেঁপে ভিটামিন এ সমৃদ্ধ জনপ্রিয় একটি পরিচিত ফল এ আমরা সকলে জানি। পাকা পেঁপে খেতেও খুব ভালো এ ফল বছরে কম বেশি সারা বছরে পাওয়া যায় এটি একটি আদর্শ মানের খাবার। পাকা পেঁপে আমাদের রাতকানা তথা ভিটামিন এ এর চাহিদা পূরনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। পাকা পেঁপের উপকারিতা অপরিসীম ।
পেঁপে একটি আদর্শ মানের খাবার বলেই বিবেচিত এবং এর জনপ্রিয়তাও অধিক রয়েছে তা আমরা একটু খেয়াল করলেই বুঝতে পাড়ি। পেঁপের গুনাগুন ও উপকারিতা অনেক রয়েছে তা হচ্ছে পাকা পেঁপে একটি ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার যা ভিটামিন এ এর বড় অংকে চাহিদা পূরণ করে চলেছে, এটি খাবারের মাধ্যমে আমদের শরীরের কিছু বিষাক্ত পদার্থ নির্গত করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে,
এটি আমাদের সারাবছর যেসব জ্বর থাকে শরীরের সে জ্বর নিরাময় হিসেবেও কাজ করে, আমাদের বৃহৎ অংকের ব্যাক্তির পেটের সমস্যা জনিত রোগ রয়েছে যেমন গ্যাস্ট্রিক, বদ হজম প্রভৃতি সেসব রোগেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে পেঁপে নিয়মিত খাবারের ফলে এসব জটিল রোগ থেকে খুব সহজেই মুক্তি পাওয়া সম্ভব, পেঁপেতে যেসব উপাদান রয়েছে তার মধ্যে এনজাইম, পাইপাইন, কোমোপেইন,প্যাপিন এবং সাইমোপ্যাপিন রয়েছে ।
আরো পড়ুনঃ এলার্জিতে নিম পাতার ব্যবহার - ব্রণের জন্য নিম পাতার ব্যবহার
এসব উপাদান আমাদের শরীরের খুব উপকারে সহায়তা করে কারণ এসব উপাদানের কর্বোহাইড্রেট এবং প্রোটিন আমাদের অধিক চর্বি কমাতে বিশেষ ভূমিকা রয়েছে।
গর্ভাবস্থায় কাঁচা পেঁপের তরকারি খাওয়া যাবে কি
সকলে আমরা জানি যে কোনো একটি মা গর্ভাবস্থায় থাকলে সেই সময় টায় বিশেষ গুরুত্ব অবলম্বন করে চলতে হয় এই সময়টা খুবই সতর্ক এবং সেনসিটিভ সময়।যখন কেউ গর্ভাবস্থায় এসে উপমত হয় সেসময় যেমন নিজের এক্সটা কেয়ার এর প্রয়োজন পড়ে, নিজের শরীরকে সুস্থ এবং সবল রাখাটা হয়ে পড়ে দায়িত্ব এর মধ্যে।
করণ এসব নিজেকে সুস্থ এবং সবল রাখলে তাঁর মাতৃগর্ভে যে পালিত হচ্ছে সেও হবো সুস্থ এবং সবল। তাই আমরা মাকে গর্ভাবস্থায় সুস্থ সবল রাখতে নানা উপায় অবলম্বন করে থাকি নানা ধরনের ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার বেশি অগ্রগতি দেয়, ভিটামিনযুক্ত খাবার এসময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ যেমন আবার এসময় কোন কোন খাবার গুলো স্বাস্থ্যের ঝুঁকি রয়েছে তা সম্পর্কে জ্ঞান থাকা অতি জরুরি কারণ এমত
অবস্থায় একটু খানি করা ভূল ভবিষ্যতে খারাপ একটি প্রভাব নিয়ে আসতে পাড়ে তাই এসময়
আমাদের খুব সর্তক থাকতে হবে। যেসব খাবারে স্বাস্থ্য ঝুঁকি রয়েছে তার মধ্যে একটি
হলো কাঁচা এবং হালকা পাকা পেঁপে। গর্ভাবস্থায় কাঁচা পেঁপের তরকারি খাওয়া যাবে না
এর কারণ হচ্ছে
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url