একাদশীতে কি কি মসলা খাওয়া যায় - একাদশীতে কি কি বর্জনীয়
পোস্টের সূচিপত্রঃ একাদশীতে কি কি মসলা খাওয়া যায় - একাদশীতে কি কি বর্জনীয়
- একাদশীতে কি কি মসলা খাওয়া যায়
- একাদশীতে কি কি বর্জনীয়
- একাদশীতে কি কি খাওয়া যাবে
- একাদশীর আগের দিন আমিষ খাওয়া যাবে
- একাদশীতে কি কি সবজি খাওয়া যায় না
- শেষ কথা
একাদশীতে কি কি মসলা খাওয়া যায়
মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব হবার তরুন আমরা সকলে ঈশ্বরের প্রতি নিজেকে সর্বদায় সমর্পণ রাখা উচিত। একাদশী হলো এক প্রকার ঈশ্বরের প্রতি নিজেকে পূর্ণাঙ্গ রুপে সমর্পণের এ প্রদর্শন। একাদশী মানে আমদের পঞ্চইন্দ্র নাক,কান,চোখ,বাক এবং নাসিকা এসবকে সংযত রেখে এক মনে ঈশ্বরের চিত্রে নিজে রাখা।
একাদশী পালনের সময় যদি আমরা আমাদের নিজে সংযম না রাখি তাহলে উদাহরণ স্বরূপ বলা যায়।একাদশীতে অহেতুক সারাক্ষণ বেশি কথা বলা যাবে না, নাসিকা দিয়ে খারাপ তথা এমন গন্ধ শোচনীয় নয় তা থেকে বিরত থাকতে হবে।চোখ দিয়ে খারাপ দৃশ্য দেখা যাবে না যেমন যে দৃশ্য দেখলে মনে কুচিন্তার উদয় হয় তা থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হবে, আবার কানে কোনো প্রকার কুবুদ্ধি নেওয়া যাবে না, এসব কে একত্রে পঞ্চইন্দ্রের সংযম বলে।
যদি আমদের পঞ্চইন্দ্রের সঠিক সংযম রাখতে পাড়ি তবেই একাদশী করা সঠিক বলে গণ্য হবে। এখন কথা হচ্ছে একাদশীতে কি কি মসলা খাওয়া যায় সারা দিন না খেয়ে করবে নাকি কিছু খাবার খেয়েও পালন করতে পাড়ি। এখন একাদশীতে খেয়ে করতে হয় নাকি না খেয়ে করতে হয় সেই ব্যাপারে আলোকপাত করা যাক, ধর্মীয় মতে একাদশী মানে দেহকর্ষন তাই না খেয়ে করতে পারলে অধিক ভালো হয় তবে একাদশীতে আবার কিছু সাত্ত্বিক খাবার পান করেও পালন করা যায়।
অনেক সময় ছোটাও একাদশী পালনে অংশ রাখে তাই সে সব ক্ষেত্রে একাদশীতে কি কি মসলা আপনেরা খেতে পারেন তা হচ্ছে প্রথমেই বলছি যেসব খাবার ঈশ্বরকে নিবেদন করা যায় অর্থাৎ সাত্ত্বিক খাবার যেমন গোল আলু, চিনি এর সাথে জলের সরবত,পেঁপে,মিষ্টি আলু, কুমড়া, কাঠবাদাম, ঘি কিছু সাত্ত্বিক ফলমূল আপেল,পেয়ারা,কলা,কমলা,গাজর,শশা,প্রভৃতি পান করা যোগ্য হবে।
তবে এই বিষয়টি মাথায় উচিত হবে যে আমরা একাদশী ব্রত পালনে নিজেকে সমর্পণ করেছি। কিছু ত্যাগ রেখে তা দেহকে অধিক আরামদায়ক থেকে বিরত রাখতে হবে। একাদশীতে দেহকে নিয়ন্ত্রণ এবং সংযম পালনে রাখতে হবে। তাহলেই একাদশীর ব্রতটা সার্থক এবং সঠিক হবে।
একাদশীতে কি কি বর্জনীয়
একাদশী মানে আমদের পঞ্চইন্দ্র নাক,কান,চোখ,বাক এবং নাসিকা এসবকে সংযত রেখে এক মনে ঈশ্বরের চিত্রে নিজে রাখা। একাদশী পালনের সময় যদি আমরা আমাদের নিজে সংযম না রাখি তাহলে উদাহরণ স্বরূপ বলা যায়।একাদশীতে অহেতুক সারাক্ষণ বেশি কথা বলা যাবে না, নাসিকা দিয়ে খারাপ তথা এমন গন্ধ শোচনীয় নয় তা থেকে বিরত থাকতে হবে।
চোখ দিয়ে খারাপ দৃশ্য দেখা যাবে না যেমন যে দৃশ্য দেখলে মনে কুচিন্তার উদয় হয় তা থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হবে, আবার কানে কোনো প্রকার কুবুদ্ধি নেওয়া যাবে না, এসব কে একত্রে পঞ্চইন্দ্রের সংযম বলে।যদি আমদের পঞ্চইন্দ্রের সঠিক সংযম রাখতে পাড়ি তবেই একাদশী করা সঠিক বলে গণ্য হবে। এখন কথা হচ্ছে একাদশীতে একাদশীতে কি কি মসলা খাওয়া যায় কি আমরা সারা দিন না খেয়ে করবে নাকি কিছু খাবার খেয়েও পালন করতে পাড়ি।
এখন একাদশীতে খেয়ে করতে হয় নাকি না খেয়ে করতে হয় সেই ব্যাপারে আলোকপাত করা যাক, ধর্মীয় মতে একাদশী মানে দেহকর্ষন তাই না খেয়ে করতে পারলে অধিক ভালো হয় তবে একাদশীতে আবার কিছু সাত্ত্বিক খাবার পান করেও পালন করা যায়। অনেক সময় ছোটাও একাদশী পালনে অংশ রাখে তাই সে সব ক্ষেত্রে একাদশীতে কি কি মসলা আপনেরা খেতে পারেন তা হচ্ছে
আরো পড়ুনঃ একাদশী তালিকা ২০২৩ ইসকন - একাদশী তালিকা ২০২২ গোস্বামী মতে
যেসব খাবার বর্জনীয় তাহলো পঞ্চ শস্য চাল তথা অন্ন,গম,সরিষার তেল,সুজি,চালের কোনো প্রকার রুটি, সয়াবিন তেল,ভূট্টা,গমের রুটি, ডাল জাতীয় খাবার পরিহারযোগ্য নয় যেমন মুগের ডাল,খেসারি ডাল,বুটের ডাল,এ্যাংকার ডাল,সিম,পুঁইশাক, বরবটি,বেগুন,অর্থাৎ তামসিক খাবার এবং ভারি খাবার ধর্মীয় ভাবে নিষেধ রয়েছে।
এসব পঞ্চ শস্য খাবার গ্রহনযোগ্য নয় এসব খাবার একাদশীর ব্রতকে বিনষ্ট করে দেই তাই একাদশী ব্রত থাকা অবস্থায় এসব খাবর সেবন থেকে নিজেকে বিরত রাখুন। একাদশীর ব্রত পালনে নিজের যতসাধ্য পঞ্চ ইন্দ্রিয়কে সংযম রেখে পালন করুন।
একাদশীতে কি কি খাওয়া যাবে
একাদশী হলো এক প্রকার ঈশ্বরের প্রতি নিজেকে পূর্ণাঙ্গ রুপে সমর্পণের এ প্রদর্শন। একাদশী মানে আমদের পঞ্চইন্দ্র নাক,কান,চোখ,বাক এবং নাসিকা এসবকে সংযত রেখে এক মনে ঈশ্বরের চিত্রে নিজে রাখা। একাদশী পালনের সময় যদি আমরা আমাদের নিজে সংযম না রাখি তাহলে উদাহরণ স্বরূপ বলা যায়।
একাদশীতে অহেতুক সারাক্ষণ বেশি কথা বলা যাবে না, নাসিকা দিয়ে খারাপ তথা এমন গন্ধ শোচনীয় নয় তা থেকে বিরত থাকতে হবে।চোখ দিয়ে খারাপ দৃশ্য দেখা যাবে না যেমন যে দৃশ্য দেখলে মনে কুচিন্তার উদয় হয় তা থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হবে, আবার কানে কোনো প্রকার কুবুদ্ধি নেওয়া যাবে না, এসব কে একত্রে পঞ্চইন্দ্রের সংযম বলে।যদি আমদের পঞ্চইন্দ্রের সঠিক সংযম রাখতে পাড়ি তবেই একাদশী করা সঠিক বলে গণ্য হবে।
এখন কথা হচ্ছে একাদশীতে কি একাদশীতে কি কি মসলা খাওয়া যায় আমরা সারা দিন না খেয়ে করবে নাকি কিছু খাবার খেয়েও পালন করতে পাড়ি। এখন একাদশীতে খেয়ে করতে হয় নাকি না খেয়ে করতে হয় সেই ব্যাপারে আলোকপাত করা যাক, ধর্মীয় মতে একাদশী মানে দেহকর্ষন তাই না খেয়ে করতে পারলে অধিক ভালো হয় তবে একাদশীতে আবার কিছু সাত্ত্বিক খাবার পান করেও পালন করা যায়।
অনেক সময় ছোটাও একাদশী পালনে অংশ রাখে তাই সে সব ক্ষেত্রে একাদশীতে কি কি মসলা আপনেরা খেতে পারেন তা হচ্ছে প্রথমেই বলছি যেসব খাবার ঈশ্বরকে নিবেদন করা যায় অর্থাৎ সাত্ত্বিক খাবার যেমন গোল আলু, চিনি এর সাথে জলের সরবত,পেঁপে,মিষ্টি আলু, কুমড়া, কাঠবাদাম, ঘি কিছু সাত্ত্বিক ফলমূল আপেল,পেয়ারা,কলা,কমলা,গাজর,শশা,প্রভৃতি পান করা যোগ্য হবে।
আরো পড়ুনঃ নাম দিয়ে রাশি জানার উপায় - জন্ম তারিখ দিয়ে রাশি জানার উপায়
তবে এই বিষয়টি মাথায় উচিত হবে যে আমরা একাদশী ব্রত পালনে নিজেকে সমর্পণ করেছি। কিছু ত্যাগ রেখে তা দেহকে অধিক আরামদায়ক থেকে বিরত রাখতে হবে। একাদশীতে দেহকে নিয়ন্ত্রণ এবং সংযম পালনে রাখতে হবে। তাহলেই একাদশীর ব্রতটা সার্থক এবং সঠিক হবে।
একাদশীর আগের দিন আমিষ খাওয়া যাবে
একাদশীর ব্রত মানেই ঈশ্বরের প্রতি আমাদের এক প্রকার সমর্পন। তাই একাদশীর পূর্বের দিনে রাত ১২ টার মধ্যেই অন্ন ভোজন শেষ করতে হবে,তবে সেইটা অবশ্যই নিরামিষ অন্ন ভোজন হতে হবে। একাদশীর পূর্বের দিন থেকে নিজের আত্মাকে এবং দেহকে পবিত্র রাখতে হবে যেমন কুবুদ্ধি, কটুবাক্য, পরনিন্দা পরচর্চা, মিথ্যে কথা বলা বা মিথ্যে আশা দেওয়া, সহবাস,ক্রোধ এসব সম্পূর্ণরূপে পরিহার করে পরের দিন থেকে ঈশ্বরের চিন্তায় মনোনিবেশ করে একাদশীর ব্রত শুরু করতে হবে।
একাদশী মানে আমদের পঞ্চইন্দ্র নাক,কান,চোখ,বাক এবং নাসিকা এসবকে সংযত রেখে এক মনে ঈশ্বরের চিত্রে নিজে রাখা। একাদশী পালনের সময় যদি আমরা আমাদের নিজে সংযম না রাখি তাহলে উদাহরণ স্বরূপ বলা যায়।একাদশীতে অহেতুক সারাক্ষণ বেশি কথা বলা যাবে না, নাসিকা দিয়ে খারাপ তথা এমন গন্ধ শোচনীয় নয় তা থেকে বিরত থাকতে হবে।
চোখ দিয়ে খারাপ দৃশ্য দেখা যাবে না যেমন যে দৃশ্য দেখলে মনে কুচিন্তার উদয় হয় তা থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হবে, আবার কানে কোনো প্রকার কুবুদ্ধি নেওয়া যাবে না, এসব কে একত্রে পঞ্চইন্দ্রের সংযম বলে।যদি আমদের পঞ্চইন্দ্রের সঠিক সংযম রাখতে পাড়ি তবেই একাদশী করা সঠিক বলে গণ্য হবে।
একাদশীতে কি কি সবজি খাওয়া যায় না
আমাদের একাদশীতে কি কি বর্জনীয় তা হলো ভারি খবার থেকে বিরত থাকতে দেহকর্ষন যেন হয় সেদিকে খেলায় বিশেষ রাখতে হবে। একাদশীতে কি কি মসলা খাওয়া যায় যেসব খাবার বর্জনীয় তাহলো পঞ্চ শস্য চাল তথা অন্ন,গম,সরিষার তেল,সুজি,চালের কোনো প্রকার রুটি, সয়াবিন তেল,ভূট্টা,গমের রুটি, ডাল জাতীয় খাবার পরিহারযোগ্য নয় যেমন মুগের ডাল,খেসারি ডাল,বুটের ডাল,এ্যাংকার ডাল,সিম,পুঁইশাক, বরবটি,বেগুন,অর্থাৎ তামসিক খাবার এবং ভারি খাবার ধর্মীয় ভাবে নিষেধ রয়েছে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url